Mufti Ghiyas Uddin Taheri বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট ইসলামি বক্তা ও ধর্মীয় চিন্তাবিদ, যিনি তার অনন্য বক্তৃতাশৈলী এবং বিশ্লেষণধর্মী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি শৈশব থেকেই ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি গভীর আগ্রহ প্রদর্শন করেন।

Mufti Ghiyas Uddin Taheri ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা থেকে দাখিল ও আলিম এবং ঢাকার কাদেরিয়া তৈয়্যবিয়া আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ফাজিল ও কামিল পাশ করেন, যা তার একাডেমিক ভিত্তিকে মজবুত করেছে এবং ইসলামি জ্ঞানের প্রতি তার গভীর মনোযোগকে ফুটিয়ে তুলেছে।

তাহেরীর বক্তৃতাগুলো মূলত সাধারণ মানুষের মধ্যে ইসলামি শিক্ষা প্রচারের উদ্দেশ্যে হয়ে থাকে, তার লেকচারের উপস্থাপনার  কৌশল তাকে অনন্য করে তুলেছে । 

তার বক্তৃতায় ব্যবহৃত “চা খাবেন”, “ঢেলে দেই?”, “বসেন বসেন, বইসা যান” প্রভৃতি বাক্যাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং এগুলো সমালোচনারও ঝড় তুলেছে এই ধরনের সহজ ও প্রাসঙ্গিক বাক্যশৈলী শ্রোতাদের কাছে সহজবোধ্য হওয়ার পাশাপাশি মজার অনুভূতি যোগ করেছে, যা তাকে বাংলাদেশি তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও একটি বিশিষ্ট অবস্থানে নিয়ে এসেছে তবে একটি ইসলামী সম্মেলনে এত মহান একটি জায়গায় সবারই উচিত সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করা এবং মজার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্ক থাকা । আমরা জানি তিনি অনেক সতর্কবান এবং জ্ঞানী ব্যক্তি।

Mufti Ghiyas Uddin Taheri ইসলামের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রচার এবং তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ধর্মীয় ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করেন।

Mufti Ghiyas Uddin Taheri বক্তৃতায় সামাজিক অসংগতি, ধর্মীয় ভ্রান্তি এবং মানুষের মধ্যে সঠিক ধর্মীয় শিক্ষা প্রসারের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়।

তার লক্ষ্য সব সময়ই ইসলামি শিক্ষাকে সহজবোধ্য করে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাথে সংযুক্ত করা।

Mufti Ghiyas Uddin Taheri জীবন ও কর্ম থেকে বোঝা যায় যে, তিনি একজন স্বতন্ত্র চিন্তাশীল ব্যক্তি, যিনি নিজস্ব চিন্তা ও কর্মপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে ইসলামের প্রচার এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে কাজ করছেন।

তার অনন্য বক্তৃতাশৈলী, ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং মানুষের সঙ্গে সহজভাবে মিশে যাওয়ার ক্ষমতা তাকে একজন জনপ্রিয়  ব্যক্তিত্ব হিসেবে গড়ে তুলেছে।

তিনি শুধু একজন ধর্মীয় বক্তা নন, বরং একজন চিন্তাশীল নেতা, যিনি সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের মনে গভীর প্রভাব ফেলেছেন।

Mufti Ghiyas Uddin Taheri জীবন ও ব্যক্তিত্বের বহুমুখী দিকগুলো তাকে শুধু একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রেই নয়, বরং সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের সমাজে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে।

তার কাজ ও চিন্তাধারা ভবিষ্যতেও মানুষের মধ্যে আলোচনার বিষয় হয়ে থাকবে এবং ধর্মীয় ও সামাজিক পরিবর্তনের জন্য একটি প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।