Mrbeast YouTube channel
বিশ্ব মঞ্চের সেরা এবং এক নম্বর ইউটিউব চ্যানেল হিসেবে পরিচিত ।
মিস্টার বেস্ট বা জিমি ডোনাল্ডসন শুধুমাত্র একজন ইউটিউব সেলিব্রিটি নন, বরং আধুনিক যুগের একজন প্রকৃত সমাজ সংস্কারক।
২০১২ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে শুরু করা তাঁর ইউটিউব যাত্রা আজ ২৯০ মিলিয়নেরও বেশি সাবস্ক্রাইবারের এক বিশাল সাম্রাজ্যে পরিণত হয়েছে।
কিন্তু তাঁর সত্যিকারের সাফল্য লুকিয়ে আছে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার অদম্য প্রচেষ্টায়।
Team Trees এবং Team Seas-এর মতো প্রকল্পের মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেছেন যে একজন ব্যক্তির হাতেই গোটা পৃথিবীর পরিবেশগত সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা রয়েছে।
তাঁর Beast Philanthropy উদ্যোগ গৃহহীনদের বাসস্থান, ক্ষুধার্তদের খাদ্য এবং চিকিৎসা সেবা প্রদান করে চলেছে।
অন্যদিকে Feastables এবং MrBeast Burger-এর মতো ব্যবসায়িক উদ্যোগগুলো দেখিয়েছে কিভাবে একজন ক্রিয়েটর ট্র্যাডিশনাল ইন্ডাস্ট্রিগুলোকেও চ্যালেঞ্জ করতে পারেন।
মিস্টার বেস্টের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো – সাফল্যের প্রকৃত অর্থ হলো অন্যের জীবনকে স্পর্শ করা।
তিনি শুধু ভিউ এবং লাইকের পিছনে ছোটেন না, বরং প্রতিটি ভিডিও, প্রতিটি প্রকল্পের মাধ্যমে বিশ্বকে আরও ভালো জায়গা করে তোলার চেষ্টা করেন।
আসন্ন Beast Games শো এবং অন্যান্য উদ্যোগ নিয়ে তিনি যে সামাজিক প্রভাব ফেলতে চলেছেন, তা নিঃসন্দেহে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।
সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে মিস্টার বেস্ট প্রমাণ করেছেন যে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং সমাজ পরিবর্তনের সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারে।
তাঁর কাজ প্রতিটি তরুণ-তরুণীর জন্য অনুপ্রেরণা যে ছোট থেকেই বড় স্বপ্ন দেখা এবং তা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করা সম্ভব।
সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ যেমন লেখক, শিক্ষক, বিজ্ঞানী, উদ্যোক্তা, ক্রীড়াবিদ, এবং অন্য পেশাজীবীদের সহ বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্র্যান্ড এর গল্পও তুলে ধরা হয়।